দিঘা, ডুয়ার্স অতীত! আজই চলে যান কলকাতার কাছের এই গ্রামে, হারিয়ে যাবেন সৌন্দর্যে

কোথাও ঘুরতে যাবার কথা উঠলেই বিশেষ করে সমুদ্রের তীরে কোথাও যাবার কথা উঠলে সর্বাগ্রে নাম আসবে দীঘার (Digha)। বাঙালিদের অবশ্য কোথাও যাওযার হলেই নাম আসে দী-পু-দা অর্থাৎ দীঘা-পুরী-দার্জিলিং। আজকাল অবশ্য ব্লু ওয়াটার দেখার জন্য অনেকেই ভিড় জমান আন্দামানে (Andaman)।
মধুচন্দ্রিমায় বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে বেরতে চাইছেন, কিন্তু বারবার এক জায়গা গিয়ে বোর হয়ে গিয়েছেন? তাহলে আর অসুবিধা নেই, আমরা আজ বেশ এক অফবিট ডেস্টিনেশনের ব্যাপারে জানাবো। হানিমুনে যাওয়ার প্রয়োজন এবার এই স্থান ঘুরে আসতে পারেন।
আমরা আজ ঝাড়খণ্ডের ‘আসানবনি’ গ্রামের ব্যপারে জানাতে চলেছি। সেখানে রয়েছে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য এবং মনোরম পরিবেশ। যাওযার জন্য আপনাদের টাটা নগরগামী যে কোনো ট্রেনে চেপে নামতে হবে টাটাতে। এবার সেখান থেকে আসানবনি পৌঁছানোর জন্য কোনো একটি গাড়ি ভাড়া করে নিলেই হলো।
তাছাড়া আপনি বাসে করেই যেতে পারবেন। কারণ এসপ্ল্যানেড থেকে প্রতি দিন জামসেদপুরের সরকারি ও বেসরকারি বাস যায়। যদিও সেখানে হোটেল এবং রিসর্টের কমতি নেই, কিন্ত সেগুলো আগে থেকে বুক করে রাখলে তবেই সুবিধা পাবেন।
দলমা পাহাড়ের পাদদেশে খুবই সুন্দর পরিষ্কার স্বচ্ছ। সেখানের অপরূপ মনোরম পরিবেশের মাঝে জলের লেক দেখে মন ভরে উঠবে। চাইলে এই ঠান্ডা আবহাওয়ায় চড়ুইভাতিও করতেই পারেন। উল্লেখ্য এই সেই দলমা পাহাড় যেখান থেকে হাতির দল সমতলে নেমে আসে।
সঙ্গী অথবা সঙ্গিনীকে নিয়ে ঘুরতে বেরোনোর জন্য একদম আইডিয়াল স্থান। মধুচন্দ্রিমায় ঘোরার জন্য আদর্শ স্থান বলতে পারেন। একসাথে হাত ধরে বেশ ঘুরতে পারবেন।