৩৪ কিমি মাইলেজ! মারুতি Baleno, Swift-র বদলে মুড়ি মুড়কির মতো বিক্রি হচ্ছে এই গাড়ি

বাজারে মারুতির গাড়ির রমরমা। মারুতি সুজুকির গাড়িকে টেক্কা দিয়ে বিক্রির নিরিখে এখনও এগিয়ে যেতে পারেনি অন্য কোনো ব্র্যান্ডের গারি। বরং মারুতির প্রতিদ্বন্দ্বী মারুতি নিজেই। সম্প্রতি তাদের একটি গাড়ির সেল কমেছে, বেড়েছে অন্য একটি গাড়ির। মারুতির কোন গাড়ির বিক্রি সবথেকে বেশি হচ্ছে চলুন জেনে নেওয়া যাক।

ভারতীয় রাস্তার জন্য ছোটো গাড়ি ভালো। প্রয়োজনীয় সুযোগ সুবিধার সঙ্গে বিভিন্ন ফিচার দেওয়া হয় হ্যাচব্যাক গাড়ির সঙ্গে। পুরনো মডেলগুলো এখন আবার নতুন করে বাজারে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেই সঙ্গে হ্যাচব্যাক গাড়ির মাইলেজ মধ্যবিত্তের পকেটের জন্য বেশ ভালো।

দেখে নেওয়া যাক কোন হ্যাচব্যাক গাড়ির বিক্রি কেমনঃ

   

১) মারুতি ওয়াগান আরঃ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ১৯ হাজার ৪১২ ইউনিট। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছিল ১৬ হাজার ৮৮৯ ইউনিট। জানুয়ারি ২০২৪-এ বিক্রি হয়েছিল ১৭ হাজার ৭৫৬ ইউনিট। বিক্রি বেড়েছে ৯.৩৩ শতাংশ।

২) মারুতি বালেনোঃ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ১৭ হাজার ৫১৭ ইউনিট। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছিল ১৮ হাজার ৫৯২ ইউনিট। জানুয়ারি ২০২৪-এ বিক্রি হয়েছিল ১৯ হাজার ৬৩০ ইউনিট। বিক্রি কমেছে ১০.৭৬ শতাংশ।

৩) মারুতি সুইফটঃ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ১৩ হাজার ১৬৫ ইউনিট। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছিল ১৮ হাজার ৪১২ ইউনিট। জানুয়ারি ২০২৪-এ বিক্রি হয়েছিল ১৫ হাজার ৩৭০ ইউনিট। বিক্রি কমেছে ১৪.৩৫ শতাংশ।

৪) মারুতি অল্টোঃ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ১১ হাজার ৭২৩ ইউনিট। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছিল ১৮ হাজার ১১৪ ইউনিট। জানুয়ারি ২০২৪-এ বিক্রি হয়েছিল ১২ হাজার ৩৯৫ ইউনিট। বিক্রি কমেছে ৫.৪২ শতাংশ।

৫) টাটা টিয়াগোঃ চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছে ৬ হাজার ৯৪৭ ইউনিট। গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে বিক্রি হয়েছিল ৭ হাজার ৪৫৭ ইউনিট। জানুয়ারি ২০২৪-এ বিক্রি হয়েছিল ৬ হাজার ৪৮২ ইউনিট। বিক্রি বেড়েছে ৭.১৭ শতাংশ।

ছোটোবেলা থেকে খেলাধুলোর প্রতি ভালোবাসা। এখন পেশা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লিখছে বিগত কয়েক বছর ধরে।

সম্পর্কিত খবর