IPL-এ খেলা ৫ নামি প্লেয়ার, যাদের মনে রাখেনি কেউ! একজন তো কিংবদন্তির সন্তান

আগামী ২২ মার্চ থেকে শুরু হতে চলেছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সতেরোতম আসর। প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হতে চলেছে চেন্নাই সুপার কিংস ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরু। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ শুরু হয়েছিল ২০০৮ সালে সেই থেকে খেলেছেন বহু ক্রিকেটার। তৃণমূল স্তর থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন ক্রিকেটাররা খেলেছেন আপিএল। কয়েকজন ক্রিকেটার এম্ন রয়েছেন যাদের হয়তো কখনও ভুলতে পারবেন না ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীরা। কিন্তু এমন কয়েকজন খেলোয়াড় রয়েছেন যাদের নাম হয়তো অনেকেই আইপিএল প্লেয়ার হিসেবে অনেকে মনে রাখেননি। অথচ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁদের অবদান প্রচুর। কারা কেই ক্রিকেটার যাদের আমরা ভুলতে বসেছি? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

ড্যারেন লেহম্যান

অস্ট্রেলিয়ান প্রাক্তন ক্রিকেটার ড্যারেন লেহম্যান। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে তাঁর অবদানের কথা অনেকেই জানেন। কিন্তু এটা কি মনে রেখেছেন যে লেহম্যান ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ খেলেছেন একজন ক্রিকেটার হিসেবে? হ্যাঁ, তিনিও একজন ক্রিকেটার হিসেবে খেলেছেন আইপিএলে। ২০০৮ সালে তিনি ক্রিকেটার হিসেবে যুক্ত ছিলেন রাজস্থান রয়্যালসের সঙ্গে। খেলেছিলেন দু’টি ম্যাচ। করেছিলেন ১৮ রান।

রোহন গাভাস্কর

   

ক্রিকেটের কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্করের ছেলে রোহন গাভাস্কর। টিম ইন্ডিয়া সুযোগ পেলেও বিশেষ কিছু করে দেখাতে পারেননি। এখন করেন ধারাভাষ্যকরের কাজ। অতীতে ব্যাট করেছেন কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে। ২০১০ মরসুমে কলকাতার হয়ে খেলেছেন। করেছিলেন মাত্র ৮ রান।

রে প্রাইস

রে প্রাইস জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের অন্যতম সফল বোলার। খেলেছেন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিয়েছেন ২০০ উইকেট। ২০১১ মরসুমে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে তিন ওভার বল করেছিলেন। কোনও উইকেট নিতে পারেননি।

সঞ্জয় বাঙ্গার

কলকাতা নাইট রাইডার্স, পাঞ্জাব কিংস, কোচি টাস্কার্সের হয়ে যুক্ত ছিলেন কোচিং স্টাফের সদস্য হিসেবে। তারও আগে খেলেছিলেন ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। ২০০৯ সালের আইপিএল চ্যাম্পিয়ন দল ডেকান চার্জার্সের হয়ে ১২ ম্যাচে করেছিলেন ৪৯ রান, নিয়েছিলেন ৪ উইকেট।

রামনরেশ সারওয়ান

ওয়েস্ট ইন্ডিজের প্রাক্তন ব্যাটসম্যান। বড় শট খেলার জন্য খুব একটা পরিচিত না থাকলেও খেলেছেন আইপিএল। আইপিএলের প্রথম মরসুমে সারওয়ান কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের অংশ ছিলেন। ৪ ম্যাচে ৭৩ রান করেছিলেন তিনি।

ছোটোবেলা থেকে খেলাধুলোর প্রতি ভালোবাসা। এখন পেশা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লিখছে বিগত কয়েক বছর ধরে।

সম্পর্কিত খবর