KKR vs RCB: কার দিকে ফ্লাইং কিস দিলেন আইয়ার? চিনে নিন এই সুন্দরী রমণীকে

কলকাতা নাইট রাইডার্স (KKR vs RCB) রয়েছে টপ গিয়ারে। চলতি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের (IPL 2024) শুরু থেকে আগ্রসী মানসিকতা নিয়ে মাঠে নামছে দল। স্পষ্ট ম্যাচ জয়ের খিদে। প্রথম ম্যাচের পর দ্বিতীয় ম্যাচেও জিতেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুকে হারানোর পিছনে অন্যতম কারিগর ভেঙ্কটেশ আইয়ার।(Venkatesh Iyer) ম্যাচ চলাকালীন এক সুন্দরীর দিকে ছুঁড়ে দিয়েছিলেন ফ্লাইং কিস। ম্যাচের পর আইয়ার নিজেই জানালেন তাঁর প্রিয়তমার কথা।

শুক্রবার সন্ধ্যায় আইপিএল ২০২৪-এ টানা দ্বিতীয় জয় পেয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ঘরের মাঠে সাত উইকেট বাকি থাকতে ম্যাচ নিজেদের নামে করে নেয় কলকাতা নাইট রাইডার্স। বিরাট কোহলি এই ম্যাচে আশি প্লাস রান করলেও কেকেআর-এর টিম গেমের সামনে ফিকে পড়ে আরসিবির পরিকল্পনা। এই মরসুমে প্রথমবার হোম টিমকে পরাজয়ের মুখোমুখি হতে হয়েছে। এর আগে চলতি আইপিএল মরসুমে হোম টিমের জয়ের হার ছিল উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

   

কলকাতা নাইট রাইডার্সের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন ভেঙ্কটেশ আইয়ার। ১৮৩ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভেঙ্কটেশ ৩০ বলে ৫০ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলেন। যার ফলে ১৯ বল বাকি থাকতেই লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছে যায় কেকেআর। যদিও কলকাতার ইনিংসের শুরুটা ঝড়ের গতিতে করেছিলেন সুনীল নারিন ও ফিল সল্ট। এই দুই ব্যাটারের সুবাদে সাত ওভারের মধ্যে ম্যাচের রাশ চলে গিয়েছিল নাইটদের হাতে।

কেকেআরের ইনিংসের ১৫তম ওভারে ব্যক্তিগত ৫০ রান পূর্ণ করেন ভেঙ্কটেশ আইয়ার। এটি তাঁর ক্যারিয়ারের ১৩তম টি-টোয়েন্টি হাফসেঞ্চুরি। পরের বলেই লং অনের দিকে মেরেছিলেন বিশাল একটা ছয়। এর পর গ্যালারির দিকে উদ্দেশ্য করে ফ্লাইং কিস দেন আইয়ার। ম্যাচের পরে ভেঙ্কটেশকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল। তখন আর কিছু লুকোননি তিনি।

ভেঙ্কটেশ জানিয়েছেন, ‘আমার বাগদত্তা আজ স্টেডিয়ামে উপস্থিত ছিলেন। এই ইনিংসের কৃতিত্ব আমি ওকেই দিতে চাই।’

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত বছরের নভেম্বরে শ্রুতি রঘুনাথনের সঙ্গে ভেঙ্কটেশের বাগদান সম্পন্ন হয়েছিল। শ্রুতি পেশায় একজন ফ্যাশন ডিজাইনার।

ভেঙ্কটেশ ম্যাচ প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘সত্যি বলতে ম্যাচ যত এগিয়েছে পিচ ব্যাটিংয়ের জন্য তত সহায়ক হয়েছে। আমি সুনীল নারিনকে কৃতিত্ব দিতে চাই।’ সুনীল নারিন মাত্র ২২ বলে ৪৭ রানের ইনিংস খেলেছেন।

ছোটোবেলা থেকে খেলাধুলোর প্রতি ভালোবাসা। এখন পেশা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে লিখছে বিগত কয়েক বছর ধরে।

সম্পর্কিত খবর