এ যেন ভারত-গ্রিসের মেলবন্ধন, গঙ্গাবক্ষে নজরকাড়া আয়োজন বাংলাহান্টের! মুগ্ধ করলেন আলেকজান্দ্রার

দুর্গাপুজোর আনন্দে মেতে উঠেছেন সকলে। আর এই দুর্গাপুজো হল বাঙালির বড়ই একটি প্রাণের জিনিস। উৎসবপ্রিয় বাঙালি সারাবছর এই দুর্গাপুজোর সময়টার জন্যে অধীর আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করে থাকেন। বর্তমান সময়ে এই দুর্গাপুজো এখন আর বাংলার মধ্যে কিন্তু আবদ্ধ নেই।

   

বিশ্বের বহু প্রান্তে এই পুজো অত্যন্ত ধুমধামের সঙ্গে পালন করা হয়ে থাকে। বাংলায় দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে যায় বিশ্বকর্মা পুজোর পর থেকেই। আর মহালয়া আসা মানেই হল দেবী দুর্গার আগমনের আরও কাউন্টডাউন শুরু হওয়ার যাওয়া। শান্তির বার্তা ও অশুভ শক্তিকে ধ্বংস করে সবকিছু শুভ করার উদ্দেশ্যে যুগ যুগ ধরে মর্ত্যে আগমন ঘটে মা দুর্গার। কয়েকদিন আগেই গিয়েছে মহালয়া।

আর এই মহালয়াকে আলাদা মাত্রাতেই নিয়ে গিয়েছিল বাংলার সবচেয়ে বড় ডিজিটাল মিডিয়া ‘বাংলাহান্ট’। মহালয়ার দিনটিকে একটু আলাদা করে তুলতে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল বাংলাহান্ট টিম। সমতল নয়, একদম গঙ্গাবক্ষে এক বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল বাংলাহান্ট। সকলের নজর একপ্রকার আটকে গিয়েছিল বাংলাহান্ট-এর এহেন আয়োজন দেখে।

যে সে আয়োজন কিন্তু নয় আবার, এই বিশেষ অনুষ্ঠানে অতিথিদের ভিড় ছিল নজর কাড়া। বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে একাধিক ইউটিউবার বা সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েনসার যায় বলুন, সকলের ভিড় সত্যিই নজরকাড়া ছিল।

গঙ্গার মিষ্টি হাওয়া এবং পুজোর গন্ধ গায়ে মেখে গঙ্গাবক্ষে এগিয়ে চলেছিল বাংলাহান্ট-এর ভেসেল। এমনকি বিভিন্ন সংস্কৃতি এখানে একদম মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিল। বাংলাহান্ট-এর তরফে মহালয়ায় অনুষ্ঠিত বিশেষ এই অনুষ্ঠানে বহু বিদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি থেকে শুরু করে শিল্পীরা হাজির ছিলেন। জাতি, ধর্ম, বর্ণের উর্ধ্বে উঠে বাংলাহান্টের এই অভিনব আয়োজন ছিল একদম চিত্তাকর্ষক। এই অনুষ্ঠানে সকলের নজর কেড়েছিলেন গ্রীসের সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত অ্যালেকজান্দ্রা গ্রাভাস। নাচে, গানে একপ্রকার জমজমাট অনুষ্ঠানের সাক্ষী থেকেছেন সকলে।