শুধু সৌরভই নন! এই তিন কিংবদন্তীকেও অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেয় BCCI, শেষ নামটা চমকে দেবে

সাফল্য এনে দিতে না পারলে সরতে হয় পদ থেকে, সে কোচ হোক কিংবা অধিনায়ক (Captain)। কিন্তু দলকে সাফল্য এনে দেওয়ার পরেও পদ থেকে সরে যাওয়ার ঘটনার উল্লেখ রয়েছে ইতিহাসের পাতায়। দুর্ভাগ্যের শিকার হয়েছেন বিরাট কোহলি (Virat Kohli) থেকে শুরু করে একাধিক কিংবদন্তি ভারতীয় ক্রিকেটার।

   

বিরাট কোহলি: বিরাটের জমানায় আইসিসি ক্রম তালিকার ওপরের দিকে জায়গা ধরে রেখেছিল টিম ইন্ডিয়া (India national cricket team)। তারপরেও অধিনায়কের পদ থেকে সরে যেতে হয় তাঁকে। মিটিংয়ের ৯ ঘণ্টা আগে জানতে পেরেছিলেন ওডিআই অধিনায়ক হিসেবে তাঁকে আর রাখতে চাইছেন না বোর্ড (Board of Control for Cricket in India) কর্তারা। ওডিআই ফরম্যাটে অধিনায়কের পদ যাওয়ার মাস খানেক পর বিরাট নিজেই সরে গিয়েছিলেন টি২০ আন্তর্জাতিক ক্যাপ্টেনের পদ থেকে।

virat kohli aca3

সৌরভ গাঙ্গুলিঃ গ্রেগ চ্যাপেল বনাম সৌরভ গাঙ্গুলি (Sourav Ganguly) বিশ্ব ক্রিকেটের এক বিতর্কিত অধ্যায়। দলকে ২০০৩ বিশ্বকাপের ফাইনালে তুলেছিলেন সৌরভ। তাঁর আমলে পরাক্রমী অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে জিতেছিল ভারত। তারপরেও অধিনায়ক হিসেবে সৌরভকে আর রাখেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।

sourav spain

সচিন তেন্ডুলকরঃ দুই দফায় ভারতের জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব করার সুযোগ এসেছিল সচিনের সামনে। প্রথমবার অধিনায়কের পদ থেকে সরে যাওয়ার পর ২০০৭ সালে ফের দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। তখন মহেন্দ্র সিং ধোনির নাম সাজেস্ট করেছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার।

sachin tendul 1ad

কপিল দেবঃ ভারত প্রথমবার বিশ্বকাপ জয় করে কপিল দেবের অধিনায়কত্বে। আর বিশ্বকাপ জেতার এক বছরের মধ্যে ভারতের অধিনায়ক হয়েছিলেন সুনীল গাভাস্কার। সুনীলের অধিনায়কত্বে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে সাফল্য পায় ভারত। এরপর ফের ক্যাপ্টেন হন কপিল দেব, ১৯৮৬ সালে। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সিরিজ জয় করে টিম ইন্ডিয়া।