এই ক্ষেত্রে ভারতের ধারেকাছে নেই চীন! গোটা বিশ্ব লাগাতার বাড়ছে ইন্ডিয়ার দাপট

চিনকে (China) ধাক্কা দিয়ে এক ধাক্কায় অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত (India)। কোন বিষয়ে ভারত অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে তা জানলে খুশিতে লাফিয়ে উঠবেন আপনিও। জানা গিয়েছে, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (Indian Institute Of Technology) বোম্বে কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি ফের একবার শীর্ষস্থান দখল করে রাখল। চিনকে অবধি ছাড়িয়ে গেছে ভারত। কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র র‍্যাঙ্কিং-এ ২০২৪ সালে আইআইটি বোম্বে টপ করেছে। হ্যাঁ একদম ঠিক শুনেছেন আপনি।

   

ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি বোম্বে (আইআইটি বোম্বে) ৪০ তম স্থান নিয়ে ভারতে শীর্ষ স্থান দখল করেছে। অন্যদিকে আইআইটি-দিল্লি ৪৬ তম স্থানে এবং আইআইটি-মাদ্রাজ ৫৩ তম স্থানে রয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, আরও ৩০ টি কলেজকে র‍্যাঙ্কিং তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে কারণ ভারতে ২০২৩ সালে ১১৮ টি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে এবং ২০২৪ সালে ১৪৮ টি বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়েছে। এই তালিকায় ১৪৮ টি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ভারত এশিয়ার সেরা দেশ হয়ে উঠেছে।

সামগ্রিকভাবে কিউএস মোট ৮৫৬ টি বিশ্ববিদ্যালয়কে চিত্রিত করেছে যার মধ্যে বেইজিংয়ের পিকিং ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং তালিকা সংকলনের জন্য ব্যবহৃত ১১ টি সূচকের সাহায্যে এই অঞ্চলের সেরা হিসাবে তালিকাভুক্ত হয়েছে। আপনিও শুনলে খুশি হবেন, কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিং-এর  শীর্ষ ১০০ র‍্যাঙ্কিংয়ে মোট সাতটি ভারতীয় প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যার মধ্যে পাঁচটি আইআইটি, অন্য দুটির মধ্যে রয়েছে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স, ব্যাঙ্গালোর এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়।

iit roorkee students

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই সংস্করণটি সর্বকালের বৃহত্তম সংস্করণ, ২৫ টি দেশের ৮৫৬ টি প্রতিষ্ঠানকে অন্তর্ভুক্ত করে এবং ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলি কিউএস এশিয়ান ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিংয়ে উল্লেখযোগ্য ভালো রকম শক্তি প্রদর্শন করেছে। যদিও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান হ্রাস পেয়েছে। কিন্তু ভারতের দিকে তাকালে, ভারতের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রতিপত্তি দিনে দিনে বাড়ছে। ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবং তাদের গবেষণার অবদান উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে বিগত কয়েক বছরে।